example.com

Verify you are human by completing the action below.

example.com needs to review the security of your connection before proceeding.
‘আমার স্ত্রী মাকসুদাকে মেরে ফেলেছি, আমাকে থানায় নিয়ে যান’ – দেশ দর্শন
রবিবার রাত ২:৫০, ৩রা কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ. ১৯শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ খবর:
হাফেজ আবুল হাসান কুমিল্লার হুজুরের জানাযায় জনতার ঢল ‘আমার স্ত্রী মাকসুদাকে মেরে ফেলেছি, আমাকে থানায় নিয়ে যান’ বন্যার্তদের জন্য জাতীয় সাংবাদিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের আলোচনাসভা ও দোয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া আয়কর আইনজীবী সমিতির অভিষেক ও দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠিত ২৮ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা একাডেমিতে ‘মাতৃভাষা উৎসব’ ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বোর্ড নির্বাচন অনুষ্ঠিত নির্বাচনী পোস্টারে লেমিনেশন ও পলিথিন ব্যবহাররোধে স্মারকলিপি ক্ষমতার স্বপ্নে বিভোর জাতীয় পার্টি: চুন্নু মাতৃভাষা একাডেমিতে কবিতা আড্ডা অনুষ্ঠিত হোমিওপ্যাথিক হেলথ এন্ড মেডিকেল সোসাইটি ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়া সম্মেলন অনু‌ষ্ঠিত ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়ার বিখ্যাত বাইশমৌজা বাজার ও গরুর হাট ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়ায় তরুণ আলেমদের ২য় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

‘আমার স্ত্রী মাকসুদাকে মেরে ফেলেছি, আমাকে থানায় নিয়ে যান’

দেশ দর্শন ডেস্ক

রাজধানীর বংশালে হাতুড়ি দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যার ঘটনায় ভিকটিমের স্বামী মো. ইব্রাহীমকে (৩৭) গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির বংশাল থানা পুলিশ। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) বিকেলে বংশালের সিক্কাটুলী লেন এলাকার নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বংশাল থানা সূত্রে জানা যায়, ভিকটিম মাকসুদা খাতুনের (২৭) সঙ্গে দুই বছর আগে মো. ইব্রাহীমের বিয়ে হয়। তারা বংশাল থানাধীন ৩৩ নং ওয়ার্ডস্থ ২৪ নং সিক্কাটুলী এলাকায় ওলি মোহাম্মদের বাসার দ্বিতীয় তলায় বসবাস করতেন।

মাকসুদার এক বছর বয়সী একটি মেয়ে রয়েছে। তার স্বামী ইব্রাহিম পেশায় একজন ফ্রিল্যান্সার। বিয়ের পর বেশ কয়েকবারই তাদের মধ্যে নানা বিষয়ে পারিবারিক কলহ দেখা দেয়।

পুলিশ আরো জানায়, শুক্রবার বিকেলে সন্দেহের জের ধরে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে রাগান্বিত হয়ে মাকসুদাকে হাতুড়ি দিয়ে মাথায় আঘাত করেন ইব্রাহিম। মাথায় হাতুড়ির গুরুতর আঘাতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

সংবাদ পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে ভিকটিমের মৃতদেহ উদ্ধার করে এবং ভিকটিমের স্বামী মো. ইব্রাহীমকে গ্রেপ্তার করে। পরবর্তীতে ঘটনাস্থল এবং মৃতদেহের আলামত সিআইডির ফরেনসিক টিম দ্বারা সংগ্রহ করা হয় এবং থানা পুলিশ কর্তৃক মৃতদেহের সুরতহাল প্রস্তুত করা হয়। ভিকটিমের মৃতদেহ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ ঘটনায় রাতে বংশাল থানায় একটি হত্যা মামলা রুজু করে নিহত মাকসুদার পরিবার। গ্রেপ্তারকৃত মো. ইব্রাহীম তার স্ত্রীকে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।জানা যায়, স্ত্রীকে হত্যার পর প্রথমে ৯৯৯-এ ফোন দেন ইব্রাহীম। কিন্তু যোগাযোগ করতে না পেরে ফোন দেন পরিচিত একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে। তিনি তাকে বংশাল থানার পুলিশের নম্বর দেন।
এরপর তিনি থানায় ফোন দিয়ে বলেন, ‘আমার স্ত্রী মাকসুদাকে মেরে ফেলেছি, আমি বাসায় আছি। আমাকে থানায় নিয়ে যান।’
সূত্র: কালের কণ্ঠ

ক্যাটাগরি: অপরাধ-দুর্নীতি,  প্রধান খবর,  শীর্ষ তিন

ট্যাগ: